সারাদিন ঘুরেও কোন কাজ জোগাড় করতে পারছেনা মামুন মিয়া।
ঘরে একমুঠো ও চাল নেই। বউ ছেলে নিয়ে সারাদিন উপোষ থাকে সে।
সে ভাবে যে, তাকে কিছু করতেই হবে। একদিন রাতের আঁধারে বেরিয়ে পরে চুরি করতে। কারো বাড়ির টিউবওয়েলের লোহার মাথা, কারো বাড়ির আঙ্গিনায় পরে থাকা বিভিন্ন জিনিস। যা পেয়েছে তাই চুরি করেছে সে।
ঘরে একমুঠো ও চাল নেই। বউ ছেলে নিয়ে সারাদিন উপোষ থাকে সে।
সে ভাবে যে, তাকে কিছু করতেই হবে। একদিন রাতের আঁধারে বেরিয়ে পরে চুরি করতে। কারো বাড়ির টিউবওয়েলের লোহার মাথা, কারো বাড়ির আঙ্গিনায় পরে থাকা বিভিন্ন জিনিস। যা পেয়েছে তাই চুরি করেছে সে।
স্বামীরর খোঁজ না পেয়ে কাঁদতে লেগেছে রহিমা বেগম। হঠাৎ মামুন আসলো। সাথে
বাজার করে এনেছে অনেককিছু। পকেটে টাকা ও আছে। রহিমা জিজ্ঞাসা করতেই বলে
যে, কাজ পেয়েছে।
এভাবেই চুরি করে বেশ কিছুদিন কেটে যায় মামুনের। হঠাৎ গাঁজায় আসক্ত হয় সে। মামুনের হাতে যখন কোন টাকা না থাকে তখন সে বউকে অত্যাচার করে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার জন্য। এভাবে অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে রহিমা পালিয়ে যায় বাপের বাড়ি। ফেলে রেখে যায় তাদের দাম্পত্য জীবনের স্মৃতি তাদের একমাত্র ছেলে রাশেদকে। রহিমাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করলেও সে আর ফিরেনি।
কয়েকবছর কেটে যায়। মামুন আবার বিয়ে করে। আবারো একটা ছেলে হয়।
গাঁজার নেশায় মামুনকে জীবনের শেষ পর্যায়ে নিয়ে গেছে। একদিন মারা যায় সে। ঘরে থাকে তার দ্বিতীয় বিয়ে করা স্ত্রী, সন্তান ও রাশেদ। দুঃখ, কষ্ট আর মানুষের সহযোগীতায় কোন রকমে বেঁচে আছে তার স্ত্রী ও সন্তান।
তাদের এ অসহায়ত্বের জন্য দায়ী কে জানেন? আমাদের এই নিষ্ঠুর সমাজ ব্যবস্থা।আমরা তো চোর পেলেই যে যার মত করে মারার চেষ্টা করি। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছি কী যে, কেন আজ তারা চোর??
না, আমাদের সেসব ভাবার সময় কই? আমরা তো সুখেই আছি। আশে পাশে কে কেমন আছে তা জেনে আমরা কী করবো?
কিন্তু আমরা কী কখনো ভেবে দেখেছি যে, আমাদের একটু সামাজিক সচেতনতায় পারে কিছু দুঃখী মানুষ কে সুন্দর জীবন দিতে। তাদের দারিদ্রতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে।
এভাবেই চুরি করে বেশ কিছুদিন কেটে যায় মামুনের। হঠাৎ গাঁজায় আসক্ত হয় সে। মামুনের হাতে যখন কোন টাকা না থাকে তখন সে বউকে অত্যাচার করে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনার জন্য। এভাবে অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে রহিমা পালিয়ে যায় বাপের বাড়ি। ফেলে রেখে যায় তাদের দাম্পত্য জীবনের স্মৃতি তাদের একমাত্র ছেলে রাশেদকে। রহিমাকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করলেও সে আর ফিরেনি।
কয়েকবছর কেটে যায়। মামুন আবার বিয়ে করে। আবারো একটা ছেলে হয়।
গাঁজার নেশায় মামুনকে জীবনের শেষ পর্যায়ে নিয়ে গেছে। একদিন মারা যায় সে। ঘরে থাকে তার দ্বিতীয় বিয়ে করা স্ত্রী, সন্তান ও রাশেদ। দুঃখ, কষ্ট আর মানুষের সহযোগীতায় কোন রকমে বেঁচে আছে তার স্ত্রী ও সন্তান।
তাদের এ অসহায়ত্বের জন্য দায়ী কে জানেন? আমাদের এই নিষ্ঠুর সমাজ ব্যবস্থা।আমরা তো চোর পেলেই যে যার মত করে মারার চেষ্টা করি। কিন্তু কখনো ভেবে দেখেছি কী যে, কেন আজ তারা চোর??
না, আমাদের সেসব ভাবার সময় কই? আমরা তো সুখেই আছি। আশে পাশে কে কেমন আছে তা জেনে আমরা কী করবো?
কিন্তু আমরা কী কখনো ভেবে দেখেছি যে, আমাদের একটু সামাজিক সচেতনতায় পারে কিছু দুঃখী মানুষ কে সুন্দর জীবন দিতে। তাদের দারিদ্রতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে।
No comments:
Post a Comment