১। সৎকর্ম হচ্ছে- পূর্ব বা পশ্চিমে মুখ ফেরানো নয়।
২। সৎকর্ম হচ্ছে- আল্লাহতে একমাত্র বিশ্বাস (ঈমান) দিয়ে শুরু।
৩। সৎকর্ম হলো- পরকালে বিশ্বাস। বিধর্মীরা বলে, আমরা পৃথিবী থেকে মরে গেলে শেষ; পরকাল আবার কি? আর আল্লাহ বলেন হিসাব-নিকাশ, বেহেশত/ দোজখ নির্ধারণ করতে, বিচার করতেও তো পরকালের দরকার (পুনরুত্থান দরকার)।
৪। ফেরেশতাদের উপর বিশ্বাস- ফেরেশতারা ছিলেন, আছেন
এবং থাকবেন।
৫। তাঁর কিতাব ও নবীদের উপর বিশ্বাস। তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল ও কোরআন একে অপরের সমর্থক।
৬। আল্লাহর মহব্বতে খরচ- অর্থাৎ আল্লাহর দেয়া জান-মাল থেকে নেক পথে খরচ কর; এতে তোমাদের কোন কমতি হবে না- এটা আল্লাহর আদেশ ও গ্যারান্টি।
৭। আত্মীয়, এতীম, পথিক, ভিক্ষুক এদের হক এদেরকে বিনা কার্পণ্যে দিয়ে দিবে।
৮। সাহায্য প্রার্থী- যারা হয়ত বলতে লজ্জা পায়, তুমি বুঝে নিবে ও তাদেরকে দান করবে।
৯। দাসমুক্তির জন্য- কেননা একজন দাস বা দাসী; প্রভূর ভয়ে আল্লাহকে ডাকতে তার অসুবিধা হচ্ছে।
১০। নামাজ প্রতিষ্ঠা করলে- অর্থাৎ নিজে, নিজের পরিবার, পাড়া, মহল্লা, দেশ এবং বিশ্বে নামাজ কায়েম কর।
১১। যাকাত আদায় করলে- অর্থাৎ ২.৫ % হারে অংক কষে যাকাত দিয়ে দাও।
১২। ওয়াদা করে তা পালন কর- তুমি বান্দার সাথে ওয়াদার বরখেলাপ করলে কাল তোমার প্রভূর সাথে কৃত ওয়াদাও বরখেলাপ করবে। তাই সাবধান! তোমাদেরকে ওয়াদা পালনের ব্যাপারে জিজ্ঞেসা করা হবে।
১৩। অভাব অনটনে- ধৈর্য্যধারণ করলে।
২। সৎকর্ম হচ্ছে- আল্লাহতে একমাত্র বিশ্বাস (ঈমান) দিয়ে শুরু।
৩। সৎকর্ম হলো- পরকালে বিশ্বাস। বিধর্মীরা বলে, আমরা পৃথিবী থেকে মরে গেলে শেষ; পরকাল আবার কি? আর আল্লাহ বলেন হিসাব-নিকাশ, বেহেশত/ দোজখ নির্ধারণ করতে, বিচার করতেও তো পরকালের দরকার (পুনরুত্থান দরকার)।
৪। ফেরেশতাদের উপর বিশ্বাস- ফেরেশতারা ছিলেন, আছেন
এবং থাকবেন।
৫। তাঁর কিতাব ও নবীদের উপর বিশ্বাস। তাওরাত, যাবুর, ইঞ্জিল ও কোরআন একে অপরের সমর্থক।
৬। আল্লাহর মহব্বতে খরচ- অর্থাৎ আল্লাহর দেয়া জান-মাল থেকে নেক পথে খরচ কর; এতে তোমাদের কোন কমতি হবে না- এটা আল্লাহর আদেশ ও গ্যারান্টি।
৭। আত্মীয়, এতীম, পথিক, ভিক্ষুক এদের হক এদেরকে বিনা কার্পণ্যে দিয়ে দিবে।
৮। সাহায্য প্রার্থী- যারা হয়ত বলতে লজ্জা পায়, তুমি বুঝে নিবে ও তাদেরকে দান করবে।
৯। দাসমুক্তির জন্য- কেননা একজন দাস বা দাসী; প্রভূর ভয়ে আল্লাহকে ডাকতে তার অসুবিধা হচ্ছে।
১০। নামাজ প্রতিষ্ঠা করলে- অর্থাৎ নিজে, নিজের পরিবার, পাড়া, মহল্লা, দেশ এবং বিশ্বে নামাজ কায়েম কর।
১১। যাকাত আদায় করলে- অর্থাৎ ২.৫ % হারে অংক কষে যাকাত দিয়ে দাও।
১২। ওয়াদা করে তা পালন কর- তুমি বান্দার সাথে ওয়াদার বরখেলাপ করলে কাল তোমার প্রভূর সাথে কৃত ওয়াদাও বরখেলাপ করবে। তাই সাবধান! তোমাদেরকে ওয়াদা পালনের ব্যাপারে জিজ্ঞেসা করা হবে।
১৩। অভাব অনটনে- ধৈর্য্যধারণ করলে।
– এরাই সত্যপরায়ণ, আল্লাহভীরু এবং সফলকাম ॥
No comments:
Post a Comment