ঈদুল আজহার নামাজের আগে খাবার গ্রহণ না করা সুন্নত। হজরত
আবদুল্লাহ ইবনে বুরাইদা (রা.) তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ
(সা.) ঈদুল ফিতরে খাবার গ্রহণ না করে নামাজে যেতেন না আর ঈদুল আজহার
নামাজের আগে খাবার গ্রহণ করতেন না, নামাজ থেকে ফিরে এসে খাবার গ্রহণ করতেন’
(তিরমিজি, ইবনে মাজাহ)।
কোরবানি ঈদে সকালে কোনো খাবার গ্রহণ না করে কোরবানির জবাইকৃত পশুর কলিজা বা গোশত দিয়ে খাবার গ্রহণ করা মুস্তাহাব (মিশকাত)।
ঈদের দিন গোসল করা সুন্নত। হাদিস শরীফে রয়েছে রাসুলুল্লাহ (সা.) আরাফার দিনে, জুমার দিনে, ঈদুল ফিতরের দিনে ও ঈদুল আজহার দিনে বিশেষভাবে গোসল করতেন (ইবনে মাজাহ)।
ইবনুল কায়্যিম রহ. বলেছেন : নবী কারীম স. দু ঈদেই ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বে সর্বোত্তম পোশাক পরিধান করতেন।(যাদুল মাআদ)
ঈদের নামাজের জন্য ঈদগাহে পায়ে হেঁটে যাওয়া উত্তম। হজরত আলী (রা.) বলেন, ‘ঈদের নামাজে পায়ে হেঁটে যাওয়া সুন্নত’ (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ)।
ঈদের নামাজে এক পথে যাওয়া এবং অন্য পথে ফেরা সুন্নত। হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত-তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) ঈদের নামাজে এক পথে গমন করতেন এবং অন্য পথে প্রত্যাবর্তন করতেন’ (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ)।
মিসওয়াক করা।
সুগন্ধি ব্যবহার করা।
সকাল সকাল ঈদগাহে যাওয়া।
ঈদের নামায ঈদগাহে পড়া
ঈদগাহে যাবার সময় তাকবীরে তাশরীক উচ্চস্বরে পড়া সুন্নাত।( দারে কুতনী)
ঈদুল আয্হার নামায ঈদুল ফিতর হতে অধিক সকালে পড়া।( আহকামে জিন্দেগী)
ঈদের নামায আদায়ের পর সাহিবে নিসাবের উপর কুরবানী করা ওয়াজিব।
ঈদের নামাযের আগে ঘরে বা ঈদগাহে নফল নামাজ না পড়া।
ঈদের নামাযের পর ঈদগাহে নফল নামায না পড়া।
আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ-খবর নেয়া ও তাদের বাড়ীতে বেড়াতে যাওয়া।
ঈদে শুভেচ্ছা বিনিময়ের ভাষা :
ক. আল্লাহর রাসূলের সাহাবীগণ ঈদের দিন সাক্ষাত কালে একে অপরকে বলতেন تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا و مِنْكَ – আল্লাহ তায়ালা আমার ও আপনার ভাল কাজ গুলো কবুল করুন।
খ.عِيْدٌ مُبَارَكٌ – ঈদ মোবারক বলেও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা যায়।
গ. كُلَّ عَامٍ وَاَنْتُمْ بِخَيْرٍ – প্রতি বছরই আপনারা ভাল থাকুন।
কোরবানি ঈদে সকালে কোনো খাবার গ্রহণ না করে কোরবানির জবাইকৃত পশুর কলিজা বা গোশত দিয়ে খাবার গ্রহণ করা মুস্তাহাব (মিশকাত)।
ঈদের দিন গোসল করা সুন্নত। হাদিস শরীফে রয়েছে রাসুলুল্লাহ (সা.) আরাফার দিনে, জুমার দিনে, ঈদুল ফিতরের দিনে ও ঈদুল আজহার দিনে বিশেষভাবে গোসল করতেন (ইবনে মাজাহ)।
ইবনুল কায়্যিম রহ. বলেছেন : নবী কারীম স. দু ঈদেই ঈদগাহে যাওয়ার পূর্বে সর্বোত্তম পোশাক পরিধান করতেন।(যাদুল মাআদ)
ঈদের নামাজের জন্য ঈদগাহে পায়ে হেঁটে যাওয়া উত্তম। হজরত আলী (রা.) বলেন, ‘ঈদের নামাজে পায়ে হেঁটে যাওয়া সুন্নত’ (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ)।
ঈদের নামাজে এক পথে যাওয়া এবং অন্য পথে ফেরা সুন্নত। হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত-তিনি বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) ঈদের নামাজে এক পথে গমন করতেন এবং অন্য পথে প্রত্যাবর্তন করতেন’ (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ)।
মিসওয়াক করা।
সুগন্ধি ব্যবহার করা।
সকাল সকাল ঈদগাহে যাওয়া।
ঈদের নামায ঈদগাহে পড়া
ঈদগাহে যাবার সময় তাকবীরে তাশরীক উচ্চস্বরে পড়া সুন্নাত।( দারে কুতনী)
ঈদুল আয্হার নামায ঈদুল ফিতর হতে অধিক সকালে পড়া।( আহকামে জিন্দেগী)
ঈদের নামায আদায়ের পর সাহিবে নিসাবের উপর কুরবানী করা ওয়াজিব।
ঈদের নামাযের আগে ঘরে বা ঈদগাহে নফল নামাজ না পড়া।
ঈদের নামাযের পর ঈদগাহে নফল নামায না পড়া।
আত্মীয়-স্বজনের খোঁজ-খবর নেয়া ও তাদের বাড়ীতে বেড়াতে যাওয়া।
ঈদে শুভেচ্ছা বিনিময়ের ভাষা :
ক. আল্লাহর রাসূলের সাহাবীগণ ঈদের দিন সাক্ষাত কালে একে অপরকে বলতেন تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا و مِنْكَ – আল্লাহ তায়ালা আমার ও আপনার ভাল কাজ গুলো কবুল করুন।
খ.عِيْدٌ مُبَارَكٌ – ঈদ মোবারক বলেও ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা যায়।
গ. كُلَّ عَامٍ وَاَنْتُمْ بِخَيْرٍ – প্রতি বছরই আপনারা ভাল থাকুন।
No comments:
Post a Comment